মালয়েশিয়ায় কর্মী রপ্তানিতে মিলল গতি  

ধারণা করা হচ্ছে, জনশক্তি রপ্তানির ধারা অব্যাহত থাকলে কর্মী রপ্তানির শীর্ষে থাকা সৌদি আরবের সঙ্গে ব্যবধান কমতে বেশি সময় লাগবে না। কিন্তু মালয়েশিয়ায় দালালের সংখ্যা এত বেশি থাকায় লক্ষ্য অর্জন প্রতিবারই হোঁচট খাচ্ছে।

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী রপ্তানিতে নতুন গতি পেয়েছে। ২০০৯ সালে কর্মী রপ্তানিতে ধস নামার পর গত আগস্ট মাসে সর্বোচ্চসংখ্যক কর্মী সেই দেশে গেছে। চলতি বছরের জুলাই মাসে কর্মী গিয়েছিল ৭ হাজার ৫০০ জন, সেখানে আগস্টে গেছে প্রায় ১৫ হাজার জন। শুধু তাই নয়, ৯ বছর পর কর্মী রপ্তানিতে দ্বিতীয় স্থানে উঠেছে বাংলাদেশের অন্যতম বড় শ্রমবাজার মালয়েশিয়া। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর পরিচালক (ইমিগ্রেশন) আতিকুর রহমান  বলেন, ‘জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে অনলাইনে ভিসা যাচাই-বাছাই করা খুব সহজ এবং নির্ভেজাল। এতে প্রতারণার হারটাও কমে গেছে, চাকরির নিশ্চয়তাও আছে। ফলে দ্রুত আমরা অনুমোদন দিতে পারছি।’

তিনি বলেন, সেপ্টেম্বর মাসে প্রতিদিন মালয়েশিয়ায় ৭০০ থেকে ৮০০ ভিসা ইস্যু করা হচ্ছে। এটি অব্যাহত থাকলে মাস শেষে আগস্টের চেয়েও বড় অগ্রগতি হবে।