অর্ধশতকের ওপর ভর করে ৩২০ রান করেছে বাংলাদেশ
তামিম, সাকিব ও মুশফিকের অর্ধশতকের ওপর ভর করে নির্ধাতির ৫০ ওভারে ৩২০ রান করেছে বাংলাদেশ। ফলে ত্রিদেশীয় সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে জয়ের জন্য লঙ্কানদের করতে হবে ৩২১ রান। শেষের দিকে দ্রুত উইকেট হারানোয় কমে বাংলাদেশের রানের গতি। ৪৯তম ওভারে তিনশ রানে গেল স্বাগতিকদের সংগ্রহ।
গোল্ডেন ডাকের স্বাদ পেলেন নাসির হোসেন। রিভিউ নিয়ে তাকে ফিরিয়েছে শ্রীলঙ্কা। থিসারার স্টাম্প সোজা ইয়র্কার ব্যাটে খেলতে পারেননি নাসির। আম্পায়ার জোরালো আবেদনে সাড়া না দিলে রিভিউ নেয় শ্রীলঙ্কা। তাতে পাল্টায় সিদ্ধান্ত।
মাশরাফির বিদায়
রানের গতি বাড়াতে নাসির হোসেনের আগে ব্যাটিংয়ে এসেছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। তবে তেমন কিছু করতে পারেননি অধিনায়ক। নুয়ান প্রদিপের বলে ধরা পড়েন ডিপ স্কয়ার লেগ সীমানায়।
৫ বলে ৬ রান করে ফিরেন মাশরাফি। ৪৮ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ২৯৭/৬।
ইয়র্কারে বোল্ড মুশফিক
পরপর দুই ওভারে উইকেট হারাল বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ আউট হওয়ার পরের ওভারে তাকে অনুসরণ করেন মুশফিকুর রহিম।
থিসারা পেরেরাকে এক্সট্র কাভার দিয়ে চার হাঁকান মুশফিক। পরের বলে ইয়র্কারে স্লগ করতে গিয়ে হন বোল্ড। ৫২ বলে ৪টি চার ও একটি ছক্কায় ফিরেন ৬২ রান করে। ৪৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ২৮৬/৫। ক্রিজে সাব্বির রহমানের সঙ্গী অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।
৫০ রানের জুটি গড়ে ফিরলেন মাহমুদউল্লাহ
প্রথম চার উইকেটেই পঞ্চাশ রানের জুটি পেল বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে পঞ্চাশ ছুঁয়েই ফিরেন মাহমুদউল্লাহ।
আগের ওভারেই ভানিদু হাসারাঙ্গাকে লংঅন দিয়ে ছক্কা হাঁকান মাহমুদউল্লাহ। শেষ বলে সিঙ্গেল নিয়ে ধরে রাখেন স্ট্রাইক। জুটির রান নিয়ে যান পঞ্চাশে। নুয়ান প্রদিপকে পরের ওভারের প্রথম বলেই উড়াতে চেয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। কিন্তু স্লোয়ারে টাইমিং করতে পারেননি। আকাশে উঠে যাওয়া ক্যাচ লংঅন থেকে এগিয়ে মুঠোয় নেন থিসারা পেরেরা।
২৩ বলে ২৪ রান করে ফিরেন মাহমুদউল্লাহ। ৪৬ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ২৮০/৪। ক্রিজে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গী সাব্বির রহমান।
মুশফিকের ফিফটি
তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসানের পর ফিফটি পেলেন মুশফিকুর রহিম। স্কুপ করে নুয়ান প্রদিপকে চার হাঁকানোর পর দুই রান নিয়ে নিয়ে পঞ্চাশে পৌঁছান এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান। ৪২ বলে আসে মুশফিকের ফিফটি। তার ব্যাটে তিনশ রানের দিকে ছুটছে বাংলাদেশ। ৪৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ২৬৫/৩। মুশফিক ৪৩ বলে ৫২ ও মাহমুদউল্লাহ ১৯ বলে ১৬ রানে খেলছেন।
সাকিবকে ফেরালেন গুনারত্নে
জুটি ভাঙলেন শ্রীলঙ্কার আসেলা গুনারত্নে। বোলিংয়ে ফিরে বিদায় করলেন সাকিব আল হাসানকে। স্লো মিডিয়াম পেস উড়াতে টাইমিংয়ের চেয়ে শরীরের জোরের ওপর বেশি নির্ভর করেছিলেন সাকিব। গতি ছিল কিন্তু বল উড়েনি। বুকের সমান উচ্চতার ক্যাচ দুই হাতে মুঠোয় নেন গুনারত্নে।
৬৩ বলে ৭টি চারে ৬৭ রান করে ফিরেন সাকিব। ৩৮ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ২২৭/৩। ক্রিজে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গী হয়েছেন মাহমুদউল্লাহ।
সাকিব-মুশফিক জুটির পঞ্চাশ
টানা তিন উইকেটে পঞ্চাশ রানের জুটি পেল বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে ৪৬ বলে পঞ্চাশ রান করে সাকিব আল হাসান -মুশফিকুর রহিম জুটি। ৩৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ২২৪/২। সাকিব ৬০ বলে ৬৬ ও মুশফিক ২৩ বলে ২৮ রানে খেলছেন।
বাংলাদেশের দুইশ
দ্বিতীয় একশ দ্রুত তুলে নেল বাংলাদেশ। ২০তম ওভারে তিন অঙ্ক ছোঁয়া বাংলাদেশ দুইশ রানে গেল ৩৫তম ওভারে। ৩৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ২০২ রান। সাকিব ৫৫ বলে ৫৭ ও মুশফিক ১৬ বলে ১৫ রানে খেলছেন।
তিনে সাকিবের প্রথম ফিফটি
তিন নম্বরে সাকিব আল হাসানের পারফরম্যান্সের গ্রাফ ঊর্ধমুখী। শূন্য দিয়ে শুরু করেছিলেন। পরের দুই ম্যাচে ফিরেন ২৯ ও ৩৭ রান করে। এবার তিন নম্বরে পেলেন প্রথম ফিফটি। ক্যারিয়ারে ৩৬তম।
শুরুতে এক তালে খেলে চলেছেন সাকিব। খুব একটা ঝুঁকি নিচ্ছেন না। করছেন হিসেবী ব্যাটিং। তবে ফিফটিতে পৌঁছান ঝুঁকিপূর্ণ একটি সিঙ্গেল নিয়ে। ৫০ বলে পঞ্চাশ ছুঁতে হাঁকান ৫টি চার।
রিভিউ নিয়ে তামিমকে ফেরাল শ্রীলঙ্কা
একটু মন্থর শুরু করা তামিম ইকবাল শুরু করেছিলেন সহজাত আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। টানা দ্বিতীয় ম্যাচে পঞ্চাশ ছুঁয়ে বাঁহাতি ওপেনার ফিরেছেন ৮৪ রান করা।
আকিলা দনঞ্জয়ার বল দূর থেকে খেলে উইকেটরক্ষক নিরোশান ডিকভেলাকে ক্যাচ দেন তামিম। আম্পায়ার আউট না দেওয়ায় সঙ্গে সঙ্গে রিভিউ নেন আত্মবিশ্বাসী ডিকভেলা।। তাতে পাল্টায় সিদ্ধান্ত, ফিরে যান বাঁহাতি ওপেনার। ১০২ বলে ৭টি চার ও দুটি ছক্কায় ৮৪ রান করে তামিমের বিদায়ে ভাঙে সাকিব আল হাসানের সঙ্গে তার ৯৯ রানের জুটি। ৩০ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ১৭১/২। ক্রিজে সাকিবের সঙ্গী মুশফিকুর রহিম।
জুটির পঞ্চাশ
সাকিব তিনে উঠে আসার পর টানা দুই ম্যাচে দ্বিতীয় উইকেটে জুটির হাফসেঞ্চুরি পেল বাংলাদেশ। দুবারই সঙ্গী তামিম। শুরুটা একটু মন্থর হয়েছিল বলে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে রানের গতি বাড়ানো ছিল জরুরি। সেই কাজটি করেছেন সাকিব। জুটির পঞ্চাশ হয়েছে তাই ৮ ওভারেই। ২৪ বলে ২৪ রানে খেলছেন সাকিব, ৭৬ বলে ৫২ রানে তামিম। বাংলাদেশের রান ২৩ ওভারে ১ উইকেটে ১২২।
তামিমের ফিফটি
আগের ম্যাচে যেখানে শেষ করেছিলেন, এই ম্যাচে যেন সেখান থেকেই এগিয়ে চলেছেন তামিম ইকবাল। এই ওপেনার করে ফেললেন টানা দ্বিতীয় ফিফটি।
এদিন শুরু থেকে তামিম ছিলেন সাবধানী। খেলেছেন সতর্কতায়। মন দিয়েছেন জুটি গড়ায়। পঞ্চাশ ছুঁয়েছেন ৭২ বলে। ওয়ানডেতে তার ৪০তম ফিফটি।
একশ ছাড়িয়ে
আসেলা গুনারত্নেকে লেট কাট খেলে তামিম ইকবালের বাউন্ডারি। সেই শটেই বাংলাদেশের রান পেরিয়ে গেল একশ। ২০তম ওভারের প্রথম বলে দলের রান স্পর্শ করল তিন অঙ্ক।
ফিরে গেলেন এনামুল
দুইবার জীবন পেয়েও কাজে লাগাতে পারলেন না এনামুল। ২ ও ৩৪ রানে ক্যাচ দিয়ে বেঁচে গিয়েও ফিরেন ৩৫ রানে। এক বল আগেই থিসারার বলে দ্বিতীয় জীবন পান এনামুল। আবার স্ট্রাইক পেয়ে শর্ট বল পুল করতে চেয়েছিলেন। ব্যাটে খেলতে পারেননি। গ্লাভস ছুঁয়ে সহজ ক্যাচ যায় উইকেটরক্ষক নিরোশান ডিকভেলার কাছে।
৩৭ বলে তিনটি চার আর একটি ছক্কায় ৩৫ রান করে ফিরেন এনামুল। ১৬ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৭৭/১। ক্রিজে তামিম ইকবালের সঙ্গী সাকিব আল হাসান।
আবারও বেঁচে গেলেন এনামুল
আবার জীবন পেলেন এনামুল হক। ২ রানে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যাওয়ার ওপেনার আবার জীবন পান ৩৪ রানে।
থিসারা পেরেরার বল এগিয়ে এসে উড়াতে চেয়েছিলেন এনামুল। মিড অফের ফিল্ডার পিছন দিকে অনেকটা দৌড়ে বলের নিচে যান কিন্তু ক্যাচ মুঠোয় নিতে পারেননি।
তামিম-এনামুলে বাংলাদেশের ভালো শুরু
পঞ্চাশ ছোঁয়া জুটিতে বাংলাদেশকে ভালো শুরু এনে দিয়েছেন তামিম ইকবাল ও এনামুল হক। ১৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর বিনা উইকেটে ৬৮ রান। এই সিরিজ দিয়ে ওয়ানডেতে ফেরা এনামুল হক ৩৫ বলে অপরাজিত ৩৪ রানে। এরই মধ্যে তিনটি চারের পাশে হাঁকিয়েছেন একটি ছক্কা।
নিজেকে গুটিয়ে রেখেছেন তামিম। ৪৯ বলে খেলছেন ২৮ রানে।
সতর্ক তামিম, আক্রমণাত্মক এনামুল
শুরুতে একটু সময় নিচ্ছেন তামিম ইকবাল। রানের চাকা সচল রাখার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন এনামুল হক।
৮ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৩০ রান। ২৬ বলে তামিমের রান ১২। এনামুল ১৬ বলে ১৮।
জীবন পেলেন এনামুল
শুরুতেই জীবন পেলেন এনামুল হক। প্রথম স্লিপে তার ক্যাচ ছেড়েছেন কুসল মেন্ডিস।
সুরঙ্গা লাকমলের প্রথম বলে সিঙ্গেল নেন তামিম ইকবাল। দ্বিতীয় বলে দুই রান নিয়ে রানের খাতা খুলেন এনামুল। পরের বলে সহজ ক্যাচ দেন স্লিপে। কিন্তু মুঠোয় নিতে পারেননি মেন্ডিস।
শ্রীলঙ্কা দল দুই পরিবর্তন
চোটের জন্য ছিটকে গেছেন অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। তার জায়গায় দলে ফিরেছেন নিরোশান ডিকভেলা। বাংলাদেশের বিপক্ষে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন দিনেশ চান্দিমাল।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অনুজ্জ্বল পারফরম্যান্সে জায়গা হারিয়েছেন দুশমন্থ চামিরা। তার জায়গায় দলে ফিরেছেন আরেক পেসার নুয়ান প্রদিপ।
শ্রীলঙ্কা দল: উপুল থারাঙ্গা, কুসল পেরেরা, দিনেশ চান্দিমাল, নিরোশান ডিকভেলা, কুসল মেন্ডিস, আসেলা গুনারত্নে, থিসারা পেরেরা, আকিলা দনাঞ্জয়া, সুরঙ্গা লাকমল, ভানিদু হাসারাঙ্গা, নুয়ান প্রদিপ।
চার পেসার নিয়ে বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই বাঁহাতি স্পিনার নিয়ে খেলা বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলছে চার পেসার নিয়ে। সানজামুল ইসলামের জায়গায় দলে ফিরেছেন মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন। গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকার সফরে একমাত্র ওয়ানডেটি খেলেন এই অলরাউন্ডার।
দেশের হয়ে চারটি টি-টোয়েন্টি খেলার অভিজ্ঞতা আছে ২১ বছর বয়সী সাইফের। দেশের মাটিতে এই প্রথম খেলছেন কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
বাংলাদেশ দল: তামিম ইকবাল, এনামুল হক, সাকিব আল হাসান, মুশফিুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মাশরাফি বিন মুর্তজা, রুবেল হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
প্রতিপক্ষ আবহাওয়া আর উইকেট বদলের সঙ্গে বদলে গেল মাশরাফি বিন মুর্তজার সিদ্ধান্ত। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মন্থর উইকেটে টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে স্পোর্টিং উইকেটে নিলেন ব্যাটিং।
হাথুরুসিংহে নয় প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা
চন্দিকা হাথরুসিংহের নতুন দলের সঙ্গে পুরোনো দলের প্রথম লড়াই। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাচের আগে ঘুরেফিরে এসেছে তার প্রসঙ্গ। বাংলাদেশ ক্রিকেটে হাথুরুসিংহের অধ্যায় শেষ। তার পরিকল্পনাও ভুলে গেছে বাংলাদেশ দল। সাবেক কোচকে নিয়ে ভাবার সুযোগই দেখেন না মাশরাফি বিন মুর্তজা। ওয়ানডে অধিনায়ক তাকিয়ে নতুন চ্যালেঞ্জ জয়ের দিকে। পেশাদার দল হিসেবে প্রতিপক্ষের কোচ নয়, ক্রিকেটারদের দিকে মনোযোগ স্বাগতিকদের।
তিনশ রানের লক্ষ্য তাড়ার আত্মবিশ্বাস মাশরাফির
উইকেট দেখে বড় রানের সম্ভাবনা দেখেছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। প্রয়োজন হলে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিনশ রানের লক্ষ্য তাড়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ অধিনায়ক। তবে আগে বোলিং করতে হলে প্রতিপক্ষকে থামাতে চান ২৭০/২৮০ রানের ভেতরে। ছন্দে আছেন তামিম ইকবাল। প্রথম ম্যাচে অপরাজিত ছিলেন মুশফিকুর রহিম। ভালো শুরু পেয়েছিলেন এনামুল হক ও সাকিব আল হাসান। তাই ব্যাটিং নিয়ে নির্ভার মাশরাফি।
বোলারদের বাড়তি চ্যালেঞ্জ দেখছেন অধিনায়ক
জিম্বাবুয়ে-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দেখে মাশরাফি বিন মুর্তজা নিশ্চিত, পরের ম্যাচে বাড়তি দায়িত্ব নিতে হবে বাংলাদেশের পেসারদের। পর্যাপ্ত সূর্যের আলো পাওয়ায় আর্দ্রতা নেই উইকেটে। বল ব্যাটে আসবে দ্রুত। তাই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বোলারদের বাড়তি চ্যালেঞ্জ দেখছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। সতীর্থদের ওপর আস্থা আছে তার। তাই লঙ্কান ব্যাটসম্যানরা খুব ভালো ব্যাটিং করলেও তিনশ রানের নিচে থামানোর ব্যাপারে আশাবাদী মাশরাফি।
লঙ্কান উদ্বোধনী জুটি নিয়ে সতর্ক বাংলাদেশ
গত বছরটা খুব বাজে কেটেছে শ্রীলঙ্কার। নতুন বছরও শুরু হয়েছে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরে। তবে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসের দলের সামর্থ্য নিয়ে সন্দেহ নেই মাশরাফি বিন মুর্তজার। ম্যাচ উইনার অনেক আছে লঙ্কানদের। তবে দুই ওপেনারকে আলাদা করে দেখছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ত্রিদেশীয় সিরিজে উপুল থারাঙ্গার সঙ্গে ওপেন করছেন কুসল পেরেরা। দুই জনেরই আছে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার অভিজ্ঞতা। ওয়ানডেতে থারাঙ্গার তিনটি সেঞ্চুরি আছে বাংলাদেশের বিপক্ষে, কুসলের একটি। দুই ওপেনারকে যত দ্রুত সম্ভব সাজঘরে ফেরত পাঠাতে চান মাশরাফি।